১৩০ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারানোর পর ক্রিস উকসকে সঙ্গে নিয়ে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করছিলেন বাটলার। তবে ২৪ বল খেলে ২৬ রানে কাটা পড়েছেন ইংলিশ অধিনায়ক। তাইজুলের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নেন বাটলার, তবে তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি।
৩৫ ওভার শেষে ইংলিশদের সংগ্রহ ৭ উইকেট হারিয়ে ১৬০ রান। ওকস ১৪ রান এবং আদিল রশিদ ১ রান নিয়ে উইকেটে আছেন।
যদিও ভালো শুরু করেছিলেন দুই ইংলিশ ওপেনার জেসন রয় এবং ফিল সল্ট। তাদের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে বিনা উইকেটে দলীয় হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু এরপর স্কোরবোর্ডে আর ৫ রান যোগ করতেই ৩ উইকেট হারায় সফরকারীরা।
আর ৫৫ রানের মধ্যেই ইংলিশদের টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে ফিরিয়ে ভালোভাবেই ম্যাচে ফিরেছিল বাংলাদেশ। এরপর স্যাম কারান এবং জেমস ভিন্সের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় ইংল্যান্ড। তবে কারানকে ২৩ রানে ফিরিয়ে সেই জুটি ভাঙ্গেন মিরাজ।
কারানের পর বাটলারের সঙ্গেও জমে যাচ্ছিল জেমস ভিন্সের জুটি। তবে সেটা করতে দিলেন না সাকিব আল হাসান।ম্যাচে এটা তার তৃতীয় শিকার ছিল। এই স্পিনারের আর্ম ডেলিভারিতে ডিফেন্স করতে গিয়ে উইকেট কিপারের হাতে ধরা পড়েন ভিন্স। সাজঘরে ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে এসেছে ৪৪ বলে ৩৮ রান।