মা নব শরীরের জন্য ভিটামিন ডি একটি অপরিহার্য অনুপুষ্টি। শরীরকে সুস্থ রাখতে এটি খুবই প্রয়োজনীয়। সেই সঙ্গে শরীরের ভারসাম্য ঠিক রাখার ক্ষেত্রেও বেশ গুরুত্ব বহন করে এ উপাদান। ভিটামিন ডির সবচেয়ে ভালো উৎস সূর্যালোক। সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এলেই এ ভিটামিনের চাহিদা অনেকখানি পূরণ করা যায়, যা শরীরকে ভিটামিন ডির ঘাটতিজনিত নানা সমস্যা থেকে মুক্ত করে।
ভিটামিন ডি প্রোহরমোনের একটি গ্রুপ, যা শরীরকে আয়রন, জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফেট শোষণে সহায়তা করে। সূর্যের আলো থেকে তো বটেই বিভিন্ন খাবারে ও প্রাকৃতিকভাবেও পাওয়া যায় ভিটামিন ডি। দুই ধরনের ভিটামিন ডি রয়েছে। তার একটি হলো ভিটামিন ডি২, যা গাছপালা থেকে তৈরি, একে ইংরেজিতে এরগোক্যালসিফেরল বলে। আর অন্যটি হলো ভিটামিন ডি ও, যাকে কোলেক্যালসিফেরল বলে। ত্বকে সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এটি উৎপাদিত হয়।