চ্যাট জিপিটি এর মতো জেনারেটিভ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্ল্যাটফর্ম কারো চাকরি প্রতিস্থাপন করবে না, এটি বরং একজন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন সহকর্মী তৈরি করবে। এমন মতামত প্রকাশ করেছে, ভারতের অন্যতম শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিস।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভির একটি প্রতিবেদনে এই বিষয়টি উঠে এসেছে।
দেশটির বৃহত্তম আইটি পরিষেবা সংস্থার চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার মিলিন্দ লাক্কাদ বলেন, এই ধরনের প্রযুক্তি সরঞ্জামগুলি উৎপাদনশীলতা উন্নত করতে সহায়তা করবে, তবে কোম্পানির ব্যবসায়িক মডেলকে পরিবর্তন করবে না।
তিনি বলেন, “এমন নয় যে চাকরি প্রতিস্থাপিত হবে, তবে চাকরির সংজ্ঞা বদলে যাবে। যা দেশের প্রকৌশল সেক্টরে চাকরির ভবিষ্যত উদ্বেগকে কমিয়ে আনবে।“
তবে চ্যাট জিপিটি এর মতো প্ল্যাটফর্ম আসার পর প্রযুক্তি কোম্পানির জন্য প্রশিক্ষিত মানুষের আদৌ প্রয়োজন আছে কিনা তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ ইতিমধ্যে, এই ধরনের প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সম্পূর্ণ কোড তৈরি হওয়ার উদাহরণ রয়েছে।
বিশ্বজুড়ে বড় বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলির দ্বারা ব্যাপক ছাঁটাইয়ের একটি কারণ হিসেবে এধরনের প্ল্যাটফর্মের উত্থানকে দায়ী করা হচ্ছে।