পণ্যের বাড়তি দামে দুশ্চিন্তায় ক্রেতা

যুগান্তর প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৮:৪০

রমজান মাস শুরু হতে আর মাত্র ২৮ দিন বাকি। ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে শবেবরাতের আগেই বেসামাল হয়ে পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজার। চাল থেকে শুরু করে সব ধরনের মসলার দাম ইতোমধ্যে আকাশ ছুঁয়েছে।



রোজায় অতিব্যবহৃত ছয় পণ্য-চিনি, ছোলা, ডাল, ভোজ্যতেল, খেজুর ও পেঁয়াজের দাম বাড়ানো হচ্ছে আরও দুই মাস আগে থেকেই। অস্বাভাবিক দামের কারণে সাধারণ মানুষের পাতে মাংস উঠছে না। পাল্লা দিয়ে বাড়ানো হচ্ছে মাছের দামও। ডিম কিনতে গুনতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। এমন পরিস্থিতিতে নাজেহাল হয়ে পড়েছেন ভোক্তা।


বৃহস্পতিবার সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্যমূল্যের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে-গত বছর রোজার আগে একই সময়ের তুলনায় প্রতিকেজি ছোলা ২৩.৩৩ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি চিনি ৪৮.৩৯ শতাংশ, মসুর ডাল ১২.৭৭ শতাংশ, ভোজ্যতেল ১৩.২৭ শতাংশ, খেজুর ২০ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।


পাশাপাশি গত বছর একই সময়ের তুলনায় প্রতিকেজি চাল ৫.৬৬ শতাংশ, আটা ৬৫.৭১ শতাংশ, অ্যাঙ্কর ডাল ৪৭.৬৯ শতাংশ, রসুন ৬১.৯০ শতাংশ, হলুদ ২১.২১ শতাংশ, আদা ৯০ শতাংশ, জিরা ৮২.৪৩ শতাংশ, প্রতিকেজি গরুর মাংস ১৭.২১ শতাংশ, খাসি ২৩.৫৩ শতাংশ, ব্রয়লার মুরগি ৪১.৯৪ শতাংশ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি গুঁড়োদুধের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশ।


জানতে চাইলে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান যুগান্তরকে বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার সংকট, বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে পণ্যের দাম এমনিতেই বাড়তি। এর মধ্যে রোজায় বাড়তি মুনাফা করার প্রবণতা যুক্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে অসাধুদের কারসাজির কারণে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। বাজার তদারকি সংস্থাগুলোর হালছাড়া ভাবে অসাধুরা আরও সুযোগ নিচ্ছে। এখনই কঠোর পদক্ষেপ না নেওয়া হলে রোজায় পণ্যের বাড়তি দর ক্রেতাকে ভোগাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us