নিপাহ ভাইরাস ছড়ানোর পরও খেজুরের রসের ব্যাপারে সচেতনতা কম

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:০৬

নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলায় গত ৩০ জানুয়ারি নিপাহ ভাইরাসে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পরও নাটোরে দেদার খেজুরের রস বিক্রি চলছে। রস পান না করার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রচারণা চালানো হলেও মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব দেখা গেছে।


নিপাহ ভাইরাস প্রাণী থেকে, বিশেষ করে বাদুড় ও শূকর থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়ে থাকে। আক্রান্ত বাদুড় কোনো ফল খেলে বা খেজুরের রস পান করলে এটির লালা, প্রস্রাব বা অন্যান্য বর্জ্য দিয়ে সরাসরি সেই ফল বা খেজুরের রস দূষিত হয়। কোনো মানুষ যদি সেই ফল খায় বা খেজুরের রস পান করে, তাহলে তিনি এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত কোনো সুনির্দিষ্ট ওষুধ নেই, টিকাও আবিষ্কৃত হয়নি। নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মৃত্যুহার অনেক বেশি। তবে নাটোরের বিভিন্ন সড়কের পাশে ও গ্রামের হাটবাজারে প্রকাশ্যে খেজুরের কাঁচারস বেচাকেনা চলছে। বনপাড়া-হাটিকুমরুল সড়কের পাশে রসপানের আহ্বান জানিয়ে ব্যানার ঝুলিয়েও রস বিক্রি করতে দেখা যাচ্ছে।


স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের পাশে অন্তত তিনটি স্থানে একমাস ধরে খেজুরের কাঁচা রস বেচাকেনা চলছে। সড়কে যানবাহন থামিয়ে বিভিন্ন বয়সের মানুষ কাঁচারস পান করছেন। বিশেষ করে, শ্রমজীবী মানুষ এই রসের মূল ক্রেতা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us