সম্প্রতি বাংলাদেশের বাজারে চিনির দাম বেড়েছে। সে সঙ্গে বাজারে সরবরাহও কমে গেছে।
প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া যাচ্ছে না বললেই চলে। এ অবস্থায় ভারত থেকে চিনি আমদানির দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তবে, ভারত সরকারের চিনি রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা, এবং মূল্য সংক্রান্ত জটিলতার কারণে এখনই চিনি আমদানি করতে পারছেন না বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা।
এর আগে, রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) এফবিসিসিআই কার্যালয়ে ‘আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর আমদানি, মজুদ, সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি বিষয়ে মতবিনিময় সভায় এ দাবি জানান ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ী নেতারা জানান, রমজান ছাড়া মাসিক চাহিদা দেড় লাখ মেট্রিক টন, রমজানে তা দাঁড়ায় ৩ লাখ মেট্রিক টন। এজন্য অপরিশোধিত চিনি আমদানির অনুরোধ জানান তারা।
এদিকে, দেশের বাজার থেকে প্যাকেটজাত চিনি প্রায় উধাও বললেই চলে। এছাড়া, খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে। খোলা চিনির সরকার নির্ধারিত দাম কেজি প্রতি ১০৭ টাকা হলেও বাজারে ১২০-১২৫ টাকা দরে চিনি বিক্রি হচ্ছে। প্যাকেটজাত চিনির সরকার নির্ধারিত দাম কেজি প্রতি ১১২ টাকা হলেও সেটিও ১২৫-১৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।