একটা সময় ছিল যখন ক্রিপ্টো মুদ্রার ব্যবসায় প্রতি সপ্তাহে দুই লাখ ডলার ঢালতেন ডন; মুদ্রার দর আর নিজের ব্যালেন্স জানতে সবসময় উদগ্রীব থাকায় রাতে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতেন না, উঠেও পড়তেন খুব ভোরে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডিজিটাল মুদ্রা লেনদেন পরিচালনাকারী একটি কোম্পানিতে কাজ করা ডন জানান, দীর্ঘ দূরত্বের ফ্লাইট যাত্রার আগে তিনি খুবই বিচলিত হয়ে পড়তেন, দরদর করে ঘামতেন। কারণ ফ্লাইট যাত্রায় ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় ক্রিপ্টো মুদ্রায় তার বিনিয়োগের আপডেট মিলবে না দীর্ঘ সময়।
প্রচণ্ড মানসিক চাপে ২০২২ সালের মাঝামাঝিতে তার অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকলে তিনি শেষ পর্যন্ত মেনে নিলেন যে, কারও সাহায্য নিতেই হচ্ছে।