ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১১:২৪

এক সময় সংসারের কাজের ফাঁকে কিছু বাড়তি আয়ের জন্য পাবনা শহরের রাধানগর এলাকার গৃহবধূ কেয়া ইসলাম কারচুপির কাপড় সেলাইয়ের কাজ করতেন। এক দশকের ব্যবধানে তার সেই ক্ষুদ্র উদ্যোগ এখন বাণিজ্যিকভাবে বিস্তৃত হয়েছে।


নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করেছেন সারা বুটিক ফ্যাশন। এ কারখানায় কাজ করছে শতাধিক কর্মী। এ ছাড়াও বাড়িতে বসেই অনেকে কাজ করেন সারা বুটিকের জন্য।


কেয়ার মতো শত নারী উদ্যোক্তা এখন পাবনার সব এলাকায়। কেউ প্রয়োজনের তাগিদে, কেউ শখের বশে গৃহস্থালি পর্যায় থেকে ছোট পরিসরে ব্যবসা শুরু করলেও, এখন তাদের ক্ষুদ্র উদ্যোগ বাণিজ্যিক পর্যায়ে পৌঁছেছে। এতে জেলার সার্বিক আর্থ-সামাজিক কর্মকাণ্ডে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।


কেয়া ইসলাম দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আমার কারখানায় কারচুপির শাড়ি, থ্রি-পিস, বিছানার চাদর, বালিশের কভার, কুশন কভারসহ বেশ কয়েকটি পণ্য তৈরি হচ্ছে। একসময় ছোট পর্যায়ের কাজের অর্ডার নিয়ে বাড়িতেই ব্যবসা শুরু করেছি। এখন আমার কারখানায় শতাধিক শ্রমিক কাজ করছেন।'


তিনি জানান, অন্যান্য স্থান থেকে কাজের অর্ডার পাওয়ার পর ডিজাইন অনুযায়ী তা তৈরি করে সরবরাহ করা হচ্ছে। ২টি শো রুমে তাদের পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। বর্তমানে প্রতি মাসে তার আয় ৫০-৬০ হাজার টাকা।


কেয়া আরও জানান, একসময় পরিবারে সহযোগিতা করবেন ভেবে বাড়িতে কাজ শুরু করেন। এখন তার উপার্জনই পরিবারের মূল চালিকাশক্তি। পরিবারের সবাই তার এ কাজে সহযোগিতা করছেন।


শুধু কেয়া নন, পাবনার রাধানগর গ্রামের নাজিরা পারভিন গত এক দশকের বেশি সময় ধরে এনজিও কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত।


তার কর্ম এলাকা পাবনার নাজিরপুর গ্রামে একসময় বাঁশ-বেতের কারিগরদের আধিপত্য ছিল। কালের বিবর্তনে পণ্যের দাম না পাওয়ায় অনেকেই ওই কাজ ছেড়ে অন্য পেশায় চলে গেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us