জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রটি অবহেলিত ও বন্ধই থাকবে?

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৮:০৫

চলছে ভাষার মাস। শুরু হয়েছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা। নতুন নতুন বই প্রকাশ ও কেনাবেচার আনন্দ বিরাজমান। পাশাপাশি দেখি, বইয়ের পাঠক কমে যাওয়া নিয়ে লেখক ও প্রকাশকদের হা-হুতাশও। একটা সময় কিন্তু সে পরিস্থিতি ছিল না। শহর, মফস্‌সল, গ্রামে প্রত্যন্ত এলাকা পর্যন্ত লাইব্রেরি বা গ্রন্থাগার ছিল। সেসব গ্রন্থাগার ঘিরে মানুষের আগ্রহের কমতি ছিল না।


তখন তথ্যপ্রযুক্তির যুগ ছিল না, ছিল না অনলাইন বা স্মার্টফোন। কিন্তু এখনকার মতো পাঠকের অভাব ছিল না। নিঃসন্দেহে তখন পাঠক তৈরিতে এসব গ্রন্থাগারের ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য। দুঃখজনক হচ্ছে, নতুন গ্রন্থাগার গড়ে তো উঠছেই না, বরং কালের পরিক্রমায় পুরোনোগুলোর দশাও করুণ।


যেমন ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার কাঁচেরকোল ইউনিয়নের কচুয়া বাজারে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী গ্রন্থাগারটি। উনিশ শতকের চল্লিশের দশকে প্রতিষ্ঠিত গ্রন্থাগারটি ১০ বছর ধরে বন্ধ হয়ে আছে। এটি আবার চালুরও কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us