ইউক্রেনের মাইনফিল্ডে অ্যালিস

দেশ রূপান্তর সাইফ তারিক প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২৩, ১৫:৫৭

ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। গর্বাচেভ এবং ভদকাবন্দনাপীর ইয়েলেৎসিনের চেয়ে খারাপ লোক। সম্ভবত স্তালিনের চেয়েও খারাপ লোক। তাকে ইভান দ্য টেরিবেল বলতে পারলে ভালো হতো। গণতন্ত্রের লেশমাত্র নেই তার আচরণে এবং রাশিয়ায় অর্থাৎ রুশ ফেডারেশনে। তার সবচেয়ে বড় মিত্র গণপ্রজাতন্ত্রী চীনেও গণতন্ত্র নেই। দুই অগণতন্ত্র (একটা সাবেক ও একটা বর্তমান কমিউনিস্ট দেশ) এবং সর্বাত্মকবাদ (টোটালিটারিয়ানিজম) এখন বাণিজ্যিক-রাসায়নিক হালুয়া পাকাচ্ছে, ডলারকে নাকচ করে দেওয়ার জন্য। পুতিন জঘন্য; কমরেড ইয়েলেৎসিনের মতো ভালো লোক নয় ভদকার রাজ্যে বসে ভদকা খায় না। এটাই পুতিনবিষয়ক পাশ্চাত্য ভাষ্য। অল্টারনেট ভার্সন অব দ্য হলি স্ক্রিপচার।


রাশিয়া ও চীনের আরেক মিত্র উত্তর কোরিয়া। সেখানেও গণতন্ত্র নেই। কী বিতিকিচ্ছিরি দোস্তালি রে বাবা! ব্রুটস অ্যান্ড ব্রুটাস! চীন তো করোনাময়ীর রাসলীলা। পুতিন বরং রাসপুতিন হলে খুব ভালো হতো। রাশিয়া হলো স্ল্যাভাসুরের দেশ, আর চীন হলো কিরাতাসুর। উত্তর কোরিয়াও অসুর। সবাই মিলে অসুরবনীপাল! বাংলাদেশও অসুরের দেশ বঙ্গাসুর। তবে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ এখন থাক। জিওপলিটিক্যাল ডাইসে বাংলাদেশকে নিয়ে খেলা করা যাবে না, আণ্ডা-গণ্ডা দেশও পশ্চিমা পলিসিতে এখন গুরুত্বপূর্ণ। সাবধানে কথা বলা পাশ্চাত্য ভদ্রলোকের লক্ষণ। মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের পাশের দেশ ভারত। আবার চীনের সঙ্গেও তার ভাবসাব ইদানীং ভালো। ভারতকে নিয়ে ইন্দো-প্যাসিফিক রসায়নের বিক্রিয়া চলছে। বাংলাদেশকেও এই বলয়ে- গোবলয়ে না হলেও রাখতে হবে। অতএব বাংলা হেজিমনিক ডিসকোর্স থেকে আপাতত বাদ থাক। ঘুঘু ফসকে গেলে সমস্যা। ফাঁদে পড়বে কে? তাহলে চীনের বিরুদ্ধে তাকে কাজে লাগানো যাবে কি! চীনকে চেকে রাখতে না পারলে আবার রাশিয়া এসে হাজির হবে। শি-পুতিন সমীকরণটা বেশ জটিল। দে আর জেন্টিলস অর গোয়িমস। লং লিভ গর্বি, লং লিভ ইলি। ইউ আর দ্য প্রফেটস, হু কেম বিফোর দ্য জাজমেন্ট ডে। ইউ আর দ্য টার্মিনেটরস অব ইভিল। ডাউন উইথ পুতিন, রাদার সে রাসপুতিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us