তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলতে বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের, খেলার কথা ছিল প্রস্তুতি ম্যাচও। পূর্ব তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলতে বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের, খেলার কথা ছিল প্রস্তুতি ম্যাচও। পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী মূল ম্যাচ খেললেও প্রস্ততি ম্যাচ হচ্ছে না।
এছাড়া চারদিন পিছিয়ে ইংলিশরা আসবে ২৪ ফেব্রুয়ারি। রোববার মিরপুরে বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ইংল্যান্ড টিম তাদের নিজস্ব পরিকল্পনা থেকে এই সফরটাকে শুধু অফিসিয়াল ম্যাচের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার কথা জানিয়েছে। এখন সেভাবেই পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ’ গত কয়েকদিন ধরে বেশ আলোচনা হচ্ছে সিলেটে ম্যাচ আয়োজন নিয়ে। এ ব্যাপারে সিইও বলেন, ‘আমাদের কিছু পরিকল্পনা থাকে, সফরকারী দলগুলোরও কিছু চাহিদা থাকে। সবকিছু বিবেচনা করেই আমরা ভেন্যু ঠিক করি। সে চিন্তা থেকে ইংল্যান্ড সিরিজে প্রস্তুতি ম্যাচের একটা সূচি ছিল। যেটা আমরা সিলেটের জন্য পরিকল্পনা করেছিলাম।
’ ‘শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ড টিম তাদের এই সফরকে স্রেফ অফিসিয়াল ম্যাচের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখেছে বলে এবার করা সম্ভব হয়নি। এর বাইরে আমরা আয়ারল্যান্ড টিমকে হোস্ট করছি সিলেটে। একদম যে ব্যবহার করছি না তা নয়। আমরা আমাদের প্রত্যেকটা ভেন্যুকেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করব। ’ এক মার্চ তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটি মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। ৩ মার্চ একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে। ৬ মার্চ সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি হবে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে। এরপর সাগরিকায় তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে ৯ মার্চ। টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ দুটি ম্যাচের জন্য আবারও দুই দল ফিরবে ঢাকায়। ১২ ও ১৪ মার্চ মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে শেষ দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৬ সালে সর্বশেষ বাংলাদেশে এসেছিল ইংল্যান্ড। সেবার সফরকারীদের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশ। তবে টেস্ট সিরিজ ড্র করেছিল ১-১ ব্যবধানে।