কাউন্সিলরই পাহাড় কাটেন, সহায়তা দেন অন্যদেরও

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারি ২০২৩, ১৩:০৫

চট্টগ্রাম নগরের আকবর শাহ এলাকার উত্তর পাহাড়তলী মৌজার খতিয়ানে ১৭৮ নম্বর দাগে তিনটি পাহাড়ের কথা উল্লেখ আছে। সেখানে ১২ শতক জমির মালিক ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জহুরুল আলম ওরফে জসিম এবং তাঁর স্ত্রী তাছলিমা বেগম। এই সুযোগই কাজে লাগিয়েছেন জহুরুল। পরিবেশকর্মী ও স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, তিনটি পাহাড়েই কোপ পড়েছে কাউন্সিলরের লোকজনের। পাহাড় কেটে প্লট তৈরি করে বিক্রি করছেন তিনি। সেখানে রয়েছে তাঁর গরুর খামারও।


পরিবেশ অধিদপ্তর বলছে, ৮ দশমিক ৬০ একরের তিনটি পাহাড়ের মাত্র ২০ ভাগ এখন অবশিষ্ট আছে। পাহাড়ি ভূমির মধ্যে এক একরের মতো ব্যক্তিমালিকানাধীন, বাকি পাহাড় সরকারি বিভিন্ন সংস্থার। 


একইভাবে পাশের বেলতলীঘোনা নামের আরেকটি এলাকায় রয়েছে তিন একরের একটি পাহাড়। সেই পাহাড় কেটে জহুরুল তাঁর বাবা আবিউল হকের নামে একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় করেছেন। সেখানে ৫০ শতাংশ পাহাড় কাটা শেষ। এর আধা কিলোমিটার দূরত্বে সরকারি পাহাড় কেটে (১৭৭ দাগ) ও কালিরছড়া ভরাট করে গড়ে তুলেছেন ব্যক্তিগত কার্যালয় ও আরেকটি গরুর খামার।


এ তিন এলাকায় পাহাড় কাটার অভিযোগে জহুরুল ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় তিনটি মামলা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। সর্বশেষ মামলাটি হয় গত বছরের আগস্টে। কিন্তু পাহাড় কাটা বন্ধ হয়নি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us