ইন্টারনেট। বর্তমান বিশ্বে দ্রুত আধুনিকতার জাল বিস্তারে যার ভূমিকা অকল্পনীয়, অবিশ্বাস্য ও অনস্বীকার্য। আধুনিক বিশ্বের বাসিন্দা হিসেবে আমরা সবাই আজ ইন্টারনেটের সুবিশাল জগতে বন্দি। আচ্ছা, এই ইন্টারনেট জগতটা আদৌ কতটা বিশাল? এর সীমা পরিসীমা কতদূর পর্যন্তই বা বিস্তৃত? এর গভীরতা কতটা গভীর সেটাকি চিহ্নিত? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ও বুঝতে আজ আমরা ইন্টারনেটের সমুদ্র তীর থেকে ঝাঁপ দিয়ে এর ডিপ ওয়েবে ডুব দেবো।
এবং পৌঁছে যাবো এর গভীর থেকে গভীরতর অন্ধকারচ্ছন্ন ডার্ক ওয়েবে। ধারাবাহিকভাবে অনুসন্ধান করবো ডার্ক ওয়েবের আরও রহস্যময় খাঁদ মারিয়ানা ওয়েবও। আজ থাকছে এর প্রথম পর্ব। শুরু করি একটা চমকে দেওয়া তথ্য দিয়ে। বর্তমানে যেটা ছাড়া আপনার দৈনন্দিন জীবন আরও সহজ বা আরও জটিল হতে পারতো সেই ইন্টারনেটের মাত্র ৪ থেকে ৫ শতাংশই কেবল দৃশ্যমান। ইন্টারনেটের এই দৃশ্যমান ৪-৫ শতাংশকেই বলা হয় সারফেইস ওয়েব। আর বাকি যে সুবিশাল ও সুগভীর অংশ আছে তা ইন্টারনেটের সাধারণ ব্যবহারকারীদের থেকে সম্পূর্ণ লুকায়িত ও দৃশ্যত অদৃশ্যে।