খাদ্য মূল্যস্ফীতির চাপ কমছে না। বিশ্বব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যে জানা গেছে, ২০২২ সালের শেষ প্রান্তিকে বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বেশি ছিল। এ বছরও খাদ্যের দাম বেশি থাকবে বলেই মনে করছে বিশ্ব ব্যাংক ও আইএমএফের মতো সংস্থা।
২০২২ সালের শেষ প্রান্তিকে সবচেয়ে বেশি খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল জিম্বাবুয়েতে। দেশটিতে প্রকৃত খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ১২১ শতাংশ, ২০২১ সালের একই প্রান্তিকের তুলনায়। এরপর আছে লেবানন, তাদের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ২৯ শতাংশ।
বিশ্বব্যাংকের তথ্যানুসারে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি জানুয়ারিতে এখনো বিশ্ববাজারে খাদ্যমূল্য একরকম স্থিতিশীল আছে। সংস্থাটির কৃষি সূচকের মান একই আছে। ভুট্টা ও গমের দাম যথাক্রমে ১ ও ২ শতাংশ কমেছে। তবে চালের দাম ১ শতাংশ বেড়েছে। তবে চলতি জানুয়ারি মাসে বিশ্ববাজারে ভুট্টা ও চালের দাম ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসের তুলনায় ৮ ও ১৩ শতাংশ বেশি।