বর্তমানে মোবাইল ফোন ছাড়া জীবনটাকে একমুহূর্তও কল্পনা করা সম্ভব নয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এই মুঠোফোনের আয়ু বড়জোর ৩ থেকে ৪ বছর। শুরু হয় একটির পর একটি সমস্যা। প্রথমে ইন্টারফেস স্লো হয়ে যায়। এরপর নিয়মিত হ্যাং হওয়া থেকে শুরু হয় হাজারটা অসুবিধা। তবে কয়েকটি সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করে বাড়াতে পারেন স্মার্টফোনের আয়ু।
মুছে ফেলুন অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ
কাজেও লাগে না বা দু-একবার মাত্র ব্যবহার হয়েছে, এমন অ্যাপ আনইনস্টল করে দিন। তারপরেও মোবাইলে এমন কয়েকটি অ্যাপ থেকে যায়, যা আনইনস্টল করা যায় না। তবে সেসব প্রি-ইনস্টল ইনবিল্ড অ্যাপকে আনইনস্টল করা না গেলেও ডিজেবল করা যায়।তাতে মোবাইলের স্পেস বাঁচে। ফলে স্লো হয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া যায় অনেকটাই।