টানা ১০ বছরের বেশি সময় নানা উদ্যোগ গ্রহণ আর বাতিলের পর আবারও আলোচনায় এসেছে দেশের একমাত্র তেল শোধনাগার ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের দ্বিতীয় ইউনিট (ইআরএল-২)। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) বলছে, ২০২৭ সালের মধ্যে ইআরএল ইউনিট-২ উৎপাদনে আনতে চায় তারা। এটি চালু হলে দেশেই তেল পরিশোধনের সক্ষমতা তিনগুণ বাড়বে। এখন সেভাবেই পরিকল্পনা সাজানো হচ্ছে।
জ্বালানি বিভাগের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক বাজার থেকে ক্রড বা অপরিশোধিত তেল আমদানি করে দেশে পরিশোধন করলে প্রতি লিটারে অন্তত ১০ টাকা সাশ্রয় সম্ভব। এতে প্রতি ১০ লিটারে অন্তত ১ ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব। দেশে তেল পরিশোধন করলে বিপুল পরিমাণ সাশ্রয় সম্ভব। আবার তেল পরিশোধন করলে উপজাত হিসেবে যেসব পেট্রোলিয়াম পণ্যও পাওয়া যাবে। সেগুলো দিয়ে দেশের অন্য চাহিদা মেটানো সম্ভব। সেক্ষেত্রেও বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় সম্ভব হবে।