৩০-এও হানা দিতে পারে গ্লুকোমা! কোন রোগ শরীরে বাসা বাঁধলে গ্লুকোমার ঝুঁকি বাড়ে

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২৩, ১৫:২২

জানান না দিয়েই আসে এই দৃষ্টিঘাতী অসুখ। আট থেকে আশি, যে কোনও বয়সেই মানুষের চোখেই থাবা বসাতে পারে গ্লুকোমা। ঠিক সময়ে ধরা না পড়লে এবং চিকিৎসা শুরু না করলে চিরতরে দৃষ্টিশক্তিও কেড়ে নিতে পারে তা। তাই চিকিৎসকেরা একে ‘সাইলেন্ট থিফ’ বলে থাকেন। গ্লুকোমা ঠিক কী ও কেন হয়? চিকিৎসকদের মতে, চোখের মধ্যে যে অংশ দিয়ে তরল চলাচল করে, সেই রাস্তা বন্ধ হয়ে গেলে তা জমে চোখের উপর বাড়তি চাপ তৈরি করে।


বিশেষ করে অপটিক স্নায়ুতে। সেই চাপ বাড়তে থাকলে ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণতর হতে থাকে, পরবর্তী কালে যা অন্ধত্ব ডেকে আনে। প্রাথমিক ভাবে ক্ষতিটা শুরু হয় পরিধির চারপাশ থেকে, তাই গ্লুকোমায় আক্রান্ত রোগীদের ‘সাইড ভিশন’ নষ্ট হতে থাকে। চোখের ভিতর জল তৈরি হতে থাকে, অথচ বেরোনোর জায়গা পায় না— এর ফলেই তা দুর্বল জায়গাগুলিতে চাপ সৃষ্টি করতে থাকে। কোনও পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তি যদি বলেন, তিনি পাশের দিকে দেখতে পারছেন না, তা হলে বুঝতে হবে, ক্ষতি অনেক দূর ছড়িয়ে গিয়েছে।


কোন কোন রিস্ক ফ্যাক্টর গ্লুকোমার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে? ১) পরিবারে কারও বা নিজের ডায়াবিটিস কিংবা উচ্চ রক্তচাপ থাকলে গ্লুকোমার সম্ভাবনা বাড়তে পারে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us