ছাত্রলীগ এখন ছাত্রদের আওয়ামী লীগ

প্রথম আলো মহিউদ্দিন আহমদ প্রকাশিত: ১১ জানুয়ারি ২০২৩, ১২:৩৫

১৯৩০-এর দশক। ভারতের মুসলমানরা আলাদা বাসভূমির জন্য ব্রিটিশের কাছে দেনদরবার করছে। তাদের দল হলো মুসলিম লীগ। ১৯৩৩ সালে খুলনার এস এম মজিদের নেতৃত্বে কলকাতায় নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্র সমিতি তৈরি হলো। ১৯৩৫ সালে বামপন্থীরা গঠন করেন বঙ্গীয় প্রাদেশিক ছাত্রলীগ।


ওই বছর ডিসেম্বরে সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের প্রধান নেতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ কলকাতায় এসে এম এ এইচ ইস্পাহানির বাসায় ছাত্র সমিতির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এ কে ফজলুল হকও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।


এ সভায় ছাত্র সমিতির নাম বদলে অল বেঙ্গল মুসলিম স্টুডেন্টস লীগ বা নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগ রাখা হয়। দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হন যথাক্রমে ইস্পাহানি ও মাহমুদ নূরুল হুদা। তাঁদের কাজ ছিল মুসলিম লীগের পক্ষে প্রচারণা চালানো।


১৯৪৪ সালে শামসুল হুদা চৌধুরী (সভাপতি) ও শাহ আজিজুর রহমানের (সাধারণ সম্পাদক) নেতৃত্বে বঙ্গীয় মুসলিম ছাত্রলীগের নতুন কমিটি হয়। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ভারত ভেঙে নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তান জন্ম নেয়। বঙ্গ প্রদেশ ভাগ হয়। পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অংশ হয়। পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানে একীভূত হয়। পূর্ববঙ্গে তখন খাজা নাজিমুদ্দিনের নেতৃত্বে মুসলিম লীগের সরকার। শামসুল হুদা-শাহ আজিজের ছাত্রলীগ তখন ক্ষমতাসীন সরকারের অনুগত ছাত্রসংগঠন। সরকারি ছাত্রসংগঠন হলে যা হয় আরকি। এটা হয়ে গেল সরকারের ধামাধরা। মুসলিম লীগ আর মুখ্যমন্ত্রী নাজিমুদ্দিনের নামে জিন্দাবাদ দেওয়া ছাড়া তাদের আর কোনো কাজ নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us