চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা থেকে ২০১৮ সালে অস্ত্র, গুলিসহ গ্রেপ্তার করা হয় আবদুস সাত্তার নামের এক ব্যক্তিকে। ওই ঘটনায় করা মামলায় তাঁর ১৭ বছর কারাদণ্ড হয়। তবে আবদুস সাত্তার একটি চক্রের সহায়তায় জাল নথি তৈরি করে নিজের সাজা কম দেখিয়ে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন।
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় একটি ধর্ষণের ঘটনায় ২০২০ সালে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা হয়। মামলার আসামি কবির বিশ্বাসকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। তাঁর ক্ষেত্রেও সাজা কম দেখিয়ে জামিনের আবেদন করা হয়েছিল।
অস্ত্র ও ধর্ষণ মামলার আসামিদের এত কম সাজা দেখে সন্দেহ হয় হাইকোর্টের। এরপর মামলার রায় দেওয়া নিম্ন আদালতের বিচারকদের ডাকা হয়। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে এবং মামলার আসল নথিপত্র পর্যালোচনা করে হাইকোর্ট জামিন জালিয়াতির বিষয়টি ধরে ফেলেন।