স্বাধীনতার পর পাকিস্তানিদের রেখে যাওয়া সম্পদহীন ব্যাংকগুলো কাব্যিক নাম ধারণ করে রাষ্ট্রীয় মালিকানার ছায়াতলে দায়িত্ব পালন শুরু করার পর থেকে কখনই লাভের মুখ দেখেনি। পর্যায়ক্রমিকভাবে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি, মূলধনের স্বল্পতা ও সরকার কর্তৃক বারবার তা পুনর্ভরণ এবং বিপুল সুযোগ ও সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ক্রনিক লোকসানি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলো পরিচালনার জন্য সরকার নতুন নীতিমালা করেছে।
অনেকেই ইতোমধ্যে আলোচ্য নীতিমালার প্রশংসা করেছেন। এই নীতিমালা জারির ফলে রাজনৈতিক বিবেচনায় বা অনুপযুক্ত কিংবা খাতবহির্ভূত কোনো ব্যক্তিকে পরিচালক কিংবা চেয়ারম্যান করা যাবে না।