আমি এ নিউজলেটারটি এমনভাবে লিখছি যেভাবে আমি আমার অধিকাংশ লেখাগুলো বাসায় বসে ল্যাপটপের মধ্যে লিখে থাকি (ব্লুটুথ কি-বোর্ড সংযুক্ত করে আমার কিচেন টেবিলের ওপর রাখা স্ট্যান্ডে)। আমি এভাবেই দীর্ঘদিন কাজ করে আসছি। আমার সাংবাদিকতা অথবা একাডেমিক কাজে প্রতিদিন অফিস করার প্রয়োজন নেই। কিন্তু আমার কাজের ধরন সবসময়ই ব্যতিক্রম ছিল।
করোনা মহামারীর সময় দূরবর্তী এলাকায় কাজ করার সময় যখন কিছু কর্মী অফিসে প্রত্যাবর্তন করছিল, অনেক মানুষকেই তখন এভাবে কিছুটা সময় কাজ করতে দেখা গিয়েছে। এটা সত্য অধিকাংশ মানুষ ঘরে থেকে তাদের কাজ করতে পারে না। কিন্তু তারা পারে যারা সংখ্যায় কম হলেও গুরুত্বপূর্ণ পদে আছে, এবং তারা অধিক বেতনও পেয়ে থাকে। গড় হিসাবে যারা সেটি পায় না, তাদের বাজারে অসামঞ্জস্যপূর্ণ প্রভাব রয়েছে বলা যায়।
দূরবর্তী এলাকায় যারা কর্মরত, তারা তাদের উপার্জন দিয়ে বাড়ি ক্রয় করছে অথবা ভাড়া থাকছে। যদি আপনি বাসা থেকে কাজে যান, তাহলে আপনি সম্ভবত অনেক বেশি উন্মুক্ত জায়গা প্রত্যাশা করবেন। তেমনিভাবে আপনি যদি বাসায়ও বেশি কাজ করেন, সময় কাটানোর জন্য আপনি অনেক বেশি বাসা প্রত্যাশা করবেন।
দূরবর্তী এলাকায় কাজ করা বৃদ্ধি পাওয়া সম্ভবত গত কয়েক বছরে অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বৃদ্ধি পাওয়ার বড় কারণ। এখানে জিলো কর্তৃক প্রস্তুত করা ভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবেদন তুলে ধরা হলো, যেখানে গবেষকদের মাধ্যমে ভাড়ার সূচক সবচেয়ে সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে বলে আমি অবগত আছি।