হাজার কোটি টাকার ব্যবসায় ভাটা

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ২৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:২৬

যশোর আর এন রোডে ১৫ বছর ধরে মোটর পার্টস বা যন্ত্রাংশের ব্যবসা করেন লুৎফর রহমান। দোকানের নাম এশিয়া অটো। এ সময়ে ক্রেতাদের ভিড় আর ফরমাশের চাপে দম ফেলার সুযোগ থাকে না। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে লুৎফর রহমান দোকানে বসে মোবাইল ফোনে ইউটিউবে কী যেন দেখছিলেন। রাস্তায় যানবাহনের শব্দ ছাড়া আশপাশে সব সুনসান। তিনি জানান, সপ্তাহে পাঁচ-ছয় লাখ টাকার ব্যবসা হতো তাঁর। ডলার সংকটে আমদানি বন্ধ থাকায় এখন নেমেছে দেড়-দুই লাখে।


কোতোয়ালি থানা পেরিয়ে চৌরাস্তা মোড়ের পর শুরু আর এন রোড (রবীন্দ্রনাথ সড়ক), শেষ হয়েছে মণিহার মোড়ে। এক কিলোমিটার সড়ক ঘিরে বছরে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয় শুনেই যাওয়া।


ব্যবসায়ীরা জানান, স্বাধীনতার পর এখানে যন্ত্রাংশের টুকটাক ব্যবসা শুরু। নব্বইয়ের দশক থেকে বিস্তৃত হয়। প্রথম দিকে ভারত থেকে অবৈধ উপায়ে যন্ত্রাংশ এনে ব্যবসা চলত। আগে চিত্রা মোড়, চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, নিউমার্কেট, রেলগেট এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে কিছু দোকান থাকলেও ২০০০ সালের দিকে আর এন রোডে আসতে শুরু করে দোকানগুলো। প্রায় ১৫ বছরে মোটরসাইকেল ও মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ, কৃষি যন্ত্রাংশ, টায়ার-টিউবের অন্যতম বড় মোকামে পরিণত হয়েছে এলাকাটি। আলম ট্রেডার্স, বিসমিল্লাহ অটো, লক্ষ্মী অটো, শারাফাত মোটর দিয়ে শুরু হলেও এখন সেখানে দুই হাজারের বেশি দোকান। প্রায় আড়াই শ আমদানিকারক ভারত, দুবাই ও চীন থেকে আনেন বিভিন্ন যন্ত্রাংশ। ভারত থেকেই আসে প্রায় ৮০ শতাংশ।


বাংলাদেশ মোটর পার্টস ও টায়ার-টিউব ব্যবসায়ী সমিতি যশোর অঞ্চলের সভাপতি শাহিনুর হোসেন ঠান্ডু জানান, বছরে এক হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয় এখানে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us