দায় আমাদের সবার

কালের কণ্ঠ রামেন্দু মজুমদার প্রকাশিত: ১৪ ডিসেম্বর ২০২২, ০৯:২৪

১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের আনন্দের উল্টো দিকে আছে নিদারুণ বেদনা। আমাদের সেদিনের আনন্দ কান্নায় রূপান্তরিত হয়েছিল যখন আমরা ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের খবর জানতে পারি। বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে সারা দেশে জানা-অজানা কত নিরপরাধ মানুষ যে পাকিস্তানি বর্বরতার ফলে প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন, তার সঠিক হিসাব মেলানো শক্ত। তাঁদের মধ্যে বুদ্ধিজীবীরাও রয়েছেন অনেক।গোটা ৯ মাসই এই হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছিল। সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা বধ্যভূমিগুলো এসব হত্যাকাণ্ডের সাক্ষী হয়ে রয়েছে। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের হারিয়ে যাওয়ার কাহিনি তাঁদের আপনজনের কথায় ১১ খণ্ডে সংকলিত করেছেন রশীদ হায়দার ‘স্মৃতি : ১৯৭১’ গ্রন্থমালায়।


আজ বিশেষভাবে স্মরণ করছি সেই সব শহীদ বুদ্ধিজীবীকে যাঁরা ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের আগ মুহূর্তে অতর্কিতে হানাদার সেনা ও তাদের দোসর বাঙালি রাজাকার, আলবদর, আলশামস বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন। ঘাতকদের নিষ্ঠুরতার কথা স্মরণ করলে আজও আমাদের হূদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। চক্ষু চিকিৎসকের চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছে, হূদরোগ বিশেষজ্ঞের বুক চিরে ফেলে হৃদযন্ত্র বের করা হয়েছে, লেখকের হাতের আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে। বিজয়ের পর ঢাকায় রায়েরবাজারের ইটভাটার বধ্যভূমিতে বেশির ভাগ বুদ্ধিজীবীর লাশের হাত দুটি দড়ি দিয়ে পেছন থেকে বাঁধা, সারা শরীরে বেয়নেটের আঘাত, দেহ গুলিতে ঝাঁঝরা। অধ্যাপক মুনীর চৌধুরীর মতো অনেকের লাশ তো পাওয়াই যায়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us