বাতাস, পানি বা খাবারের মাধ্যমে তো বটেই, অন্যের লালা, থুতু, কফ, সর্দি বা রক্তের মাধ্যমেও আমাদের দেহে জীবাণু প্রবেশ করে। এই ‘অন্য ব্যক্তি’ হতে পারেন কোনো পথচারী, কোনো বহুতল ভবনের বাসিন্দা, সহকর্মী, এমনকি খাবার প্রস্তুতকারী কিংবা পরিবেশনকারী ব্যক্তি। জীবাণুর সংক্রমণ প্রতিরোধে তাই সামাজিক পরিসরেও সচেতনতা প্রয়োজন।
পরিচ্ছন্নতা এবং খাদ্যাভ্যাস
নিয়মমাফিক হাত ধুতে হবে খাদ্য প্রস্তুত করার আগে (খাবার কাটাকুটির আগেও) এবং থালাবাসন ধোয়ার আগে (খাওয়ার আগে তো অবশ্যই)।
ফিতা কৃমি সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে আধা সেদ্ধ মাংস ও কাবাবজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন।