মানি লন্ডারিংয়ের খোঁজে চট্টগ্রামের গোয়েন্দারা

সমকাল প্রকাশিত: ০৭ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:১১

ভুয়া শিপিং বিল তৈরি করে রপ্তানিতে সরকারি প্রণোদনার ১০ কোটি টাকা আত্মসাতের মূল হোতা ঢাকার রপ্তানিকারক ইলিয়াছ মামুন মিয়াজী ও চট্টগ্রামের সহিদুল ইসলাম সেলিম। ঢাকা ও চট্টগ্রামে বসে তাঁরা ৯১টি ভুয়া রপ্তানি চালান দেখিয়ে আত্মসাৎ করেন প্রণোদনার অর্থ। সাড়ে চার বছর ধরে জালিয়াতি ও প্রতারণা করে অর্থ লোপাট করে গেলেও কেউ কিছু আঁচ করতে পারেননি। ভুয়া রপ্তানির আড়ালে সাড়ে চার বছরে কত কোটি টাকা মানি লন্ডারিং করেছেন, তার তদন্তে মাঠে এনেছে চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। মামুনের এনআইডি ব্যবহার করে নামে-বেনামে থাকা সব ব্যাংকে যত হিসাব আছে, তা খতিয়ে দেখতে শুরু করে পুলিশ। প্রণোদনা লোপাটে ১৩টি সিএন্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠানের আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন তিনি। কাস্টমস ও সিএন্ডএফ এজেন্টদের চোখে ধুলো দিয়ে একের পর এক জালিয়াতি করে গেছে প্রতারক চক্র।


চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর মজিবুর রহমান বলেন, ভুয়া শিপিং বিল তৈরি করে সরকারের কোটি কোটি প্রণোদনার অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় রপ্তানিকারক ইলিয়াছ মামুন মিয়াজীর বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারসহ মানি লন্ডারিং করার তথ্য পাওয়া গেছে। তাই তাঁর এনআইডি ব্যবহার করে দেশের সরকারি-বেসরকারি যে কোনো ব্যাংকে নামে-বেনামে যত ব্যাংক হিসাব রয়েছে, সব ব্যাংক হিসাবের অর্থ লেনদেনের পূর্ণাঙ্গ তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তার পরই জানা যাবে তিনি কত কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িত।


সিএন্ডএফ এজেন্ট সাদাত এন্টারপাইজের মালিক আমিনুল ইসলাম বলেন, আমার প্রতিষ্ঠানসহ ১৩টি প্রতিষ্ঠানের আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে জালিয়াতি ও প্রতারণা করে কোনো ধরনের পণ্য রপ্তানি না করেই প্রণোদনার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে মামুন চক্র। সম্প্রতি কাস্টমস থেকে একটি চিঠি পাওয়ার পরই জালিয়াতির বিষয়টি ধরা পড়ে। পরে সবার পক্ষে আমি বাদী হয়ে নগরের বন্দর থানায় একটি মামলা করেছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us