মাসের তিন-চারটে দিন বাঁধাধরা মাথা যন্ত্রণা। ঠান্ডা লাগেনি, চোখের ডাক্তার দেখিয়েও লাভ হয়নি। কখনও কখনও যন্ত্রণার তীব্রতা এমন আকার ধারণ করে যে, কাজ তো দূর, শুয়েও আরাম পাওয়া যায় না। মাইগ্রেনের ব্যথা বুঝে ওঠার আগেই ব্যথা অনেকটা দূর পৌঁছে যায়।
কারও কারও ক্ষেত্রে মাথার নির্দিষ্ট একটি দিকে অসহ্য যন্ত্রণা হওয়া, মাথা দপদপ করা, বমি বমি ভাব, চোখের মণির পিছনে ব্যথা হওয়া, আলোর দিকে তাকাতে না পারার মতো লক্ষণ দেখা যায়। ব্যথা সহ্যের বাইরে চলে গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যথার ওষুধ খেয়ে থাকেন অনেকেই। তবে এই কষ্ট নিরাময় করার নির্দিষ্ট কোনও ওষুধ নেই।