লঞ্চের ধাক্কায় নৌকাডুবিতে মারা যান দুরন্ত বিপ্লব, কাটেনি পরিবারের সন্দেহ

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০২২, ২৩:১৩

মর্নিং সান-৫ নামের একটি লঞ্চের ধাক্কায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দুরন্ত বিপ্লব (৫১) নিহত হয়েছেন। লঞ্চটির তিনজন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে রয়েছে। তাদের এ ঘটনায় হওয়া মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হতে পারে। তবে পরিবারের সন্দেহ, খুন হতে পারেন দুরন্ত।


ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ, নৌপুলিশ ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) এর একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। পিবিআই ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার শাফিন মাহমুদও জানিয়েছেন, দুরন্ত বিপ্লব নৌকা ডুবিতে নিহত হয়েছেন।


গোয়েন্দা সূত্রটি জানায়, দুরন্ত বিপ্লব গত ৭ নভেম্বর বিকেল ৪টা ৪৭ মিনিটে কেরানীগঞ্জের বড় বাকতার নিজের খামার থেকে বের হয়ে কদমতলীর সড়কে ওঠেন। নূর ফিলিং স্টেশনের সামনে দিয়ে তিনি সাদাপাঞ্জাবী পরা অবস্থায় পায়ে হেঁটে কোনাখোলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা স্টেশনে যান। নূর ফিলিং স্টেশনের সিসি ক্যামেরার ফুটেজে এই দৃশ্য ধরা পরেছে। এরপর তিনি ৪টা ৫৫ মিনিটে কোনাখোলা থেকে বিলাল নামে এক চালকের অটোরিকশায় উঠে বসেন। বিলাল তার পূর্ব পরিচিত। অটোরিকশাটি নিয়ে তিনি ৫টা ১৭ মিনিটে জিঞ্জিরা ফেরিঘাটে যান। ফেরিঘাটে নেমে তিনি হেটে বটতলা ঘাটের দিকে আসেন। বটতলা ঘাট থেকে তিনি শামসু মাঝি (৬৫) নামে একজনের নৌকায় ওঠেন।


নৌকাটিতে আরও চারজন যাত্রী ছিলেন। নৌকাটি বটতলা ঘাট থেকে সোয়ারীঘাট সোজা বুড়িগঙ্গার নদীর দুই তৃতীয়াংশ আসার পর ঠিক মাগরিবের আজানের আগে ৫টা ২৯ মিনিটে মর্নিং সান-৫ নামের লঞ্চটি নৌকাটিকে ধাক্কা দেয়। নৌকাটি তখন উল্টে যায়। পরে নজরুল, বিলাল ও আলেক নামে কয়েকজন মাঝি মিলে উদ্ধার কাজ চালান। তারা চার যাত্রী ও শামসু মাঝিকে নদী থেকে তুলতে সক্ষম হন। তবে আরেকজন যাত্রীকে তারা খুঁজে পাচ্ছিল না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us