চীনের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে সর্বগ্রাসীবাদ

জাগো নিউজ ২৪ ফারাজী আজমল হোসেন প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০২২, ০৯:৫০

তরুণদের ওপর নির্ভর করে এগিয়ে যাচ্ছে চীনের অর্থনীতি। বিশ্বের বুকে দারুণ সম্ভাবনা ময় হিসেবে স্বীকৃত হলেও দেশটির রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সর্বগ্রাসী চেতনায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশটির অর্থনীতি।


চীনে রাজনৈতিক প্রতিবাদ নিষিদ্ধ। চীনা কমিউনিস্ট পার্টি (সিসিপি) পরিচালিত সরকার, আদালত, সেনাবাহিনী থেকে শুরু করে যে কোনও বিষয়ে সমালোচনা সহ্য করা হয় না। সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললেই জেল অথবা গুম হওয়াটা চীনে বেশ স্বাভাবিক ঘটনা। একদলীয় সরকার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের পরিসংখ্যানও গোপন করে রাখে। তবে বেসরকারি সূত্র বলছে, বছরে অন্তত হাজার খানেক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয় কমিউনিস্ট পার্টি শাসিত দেশটিতে।


মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ক্ষেত্রে ইরান, মিশর, ইরাক, সৌদি আরবের সঙ্গেই উচ্চারিত হতে পারে চীনের নাম। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে মৃত্যুদণ্ড বেশি হওয়ায় অনেকেই শরিয়ত আইনের সমালোচনা করে থাকেন। কিন্তু চীনে তো শরিয়ত আইনের বালাই নেই। তবু প্রতি বছর হাজারেরও বেশি মানুষ মৃত্যুদণ্ড ভোগ করেন।


এ বিষয়ে পর্যবেক্ষকদের ধারণা, চীনের সিংহভাগ মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয় পুরোপুরি রাজনৈতিক কারণে। কেউ সমালোচনা করলেই সিসিপি তাকে হত্যা করে। তাই মানুষ প্রতিবাদ করতে ভয় পায়। তবে গোপনে নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন চীনারা।


সম্প্রতি তারা কেউ কেউ পথে নামতেই চীনা সেনার সাঁজোয়া গাড়ির ভিডিও দেখিয়ে তাদের দাবিয়ে রাখার কৌশল নেয় সিসিপি। তবু 'শূন্য কোভিড' নীতির জন্য প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর বিরুদ্ধে ব্যানার ঝুলতে দেখা যায় চীনে। কিন্তু জনমতকে উপেক্ষা করে মাওয়ের রেকর্ড ভেঙে তৃতীয়বারের মতো পার্টি কংগ্রেস শি’কেই প্রেসিডেন্ট পদে বহাল রেখেছে।


চীনের সর্বগ্রাসী কমিউনিস্ট পার্টির বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভ বোঝাতে বেইজিং বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটি ব্যানারই যথেষ্ট। একটিতে শি’কে 'একনায়ক' বলে কটাক্ষ করা হয়েছে। অন্যটিতে, 'পিসিআর টেস্ট নয়, খাদ্য চাই। নিয়ন্ত্রণ নয়, চাই স্বাধীনতা। মিথ্যা নয়, চাই শ্রদ্ধা।' এমন স্লোগান লেখা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us