বেগুন সাংবাদিকতা: কৃষক-গবেষকে উদ্বেগ

ডেইলি স্টার মোস্তফা কামাল প্রকাশিত: ০৮ নভেম্বর ২০২২, ১৩:৪০

কারণে-অকারণে এমনিতেই সাংবাদিকদের তেলবাদিক-চাম্বাদিকসহ কতো গালমন্দ হজম করতে হয়। আলু, পটল, ডাঁটা, ঝিঙা, পুঁইশাক বাদ দিয়ে এখন যোগ হয়েছে বেগুনবাদিক। এটা নিয়তি, নাকি একের পাপে বাদবাকি সাংবাদিকদের নিপাতনে সিদ্ধ হওয়া— তা নিস্পত্তিহীন প্রশ্ন।


বেগুন খেলে ক্যানসার হোক বা না হোক, এ মর্মে প্রচারিত তথ্যগুণে সর্বনাশ যা হওয়ার তার অনেকাংশই হয়ে গেছে। বাকি আছে কেবল দেশের তথা সাংবাদিকতার ক্যানসার হওয়া। দেশে বেগুনের গুণ নিয়ে নানা কথা প্রচারিত আবহমান কাল ধরেই। আবার বেগুনের কোনো গুণ নেই বলেও প্রবাদ- প্রচারণা আছে। 'যার নেই কোনো গুণ, তার নাম বেগুন' এমন স্লোকও আছে। কিন্তু, চুলকানি বা এলার্জি ছাড়া বেগুণের গুরুতর আর কোনো দোষের কথা শোনা যায়নি কখনো।


একেবারে টাটকা খবরের মতো বেগুণের গুরুতর দোষের তথ্য প্রচার হয়েছে সম্প্রতি। তাও যেনতেন দোষ নয়, ক্যানসারের ঝুঁকির বদনাম। বাতকে বাত নয়, এ নিয়ে একেবারে গবেষণা রিপোর্ট ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বাজারে। একটি জাতীয় দৈনিক ও একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের টকশো হওয়ার পর কিছু অনলাইনে এর কপি-পেস্ট হয়েছে। পরে যোগ হয়েছে মূলধারার কয়েকটি গণমাধ্যমেও।


গত বছর কয়েক ধরে বাজারে আধিপত্য দেখে বেগুন চাষে ঝুঁকেছেন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অনেক কৃষক। ফলন ও দাম ভালো পেয়ে তাদের লাভবান হওয়ার সাফল্য সংবাদ প্রচার হয় গণমাধ্যমে। বেগুনের এ গুণে দিনকাল ভালোই যাচ্ছিল অনেক কৃষকের। এখন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার মতো হঠাৎ ছেদ পড়লো বেগুনে। সঙ্গে আতঙ্কও।


বেগুনের এই বদগুণের পূর্বাপর তথ্যতালাশে জানা গেছে, আলোচিত ড. জাকির হোসেনের গবেষণাটি প্রকাশ হয়েছে বিশ্বমানের বিজ্ঞান বিষয়ক জার্নাল 'নেচার' পাবলিশিং গ্রুপের প্রকাশিত 'সাইন্টিফিক রিপোর্ট' নামক একটি উঁচু মাপের জার্নালে। ১৮৬৯ সাল থেকে এই জার্নালে বিশ্বের খ্যাতিমান গবেষকদের বাছাইকৃত গবেষণাপত্র প্রকাশ হয়। সেখানে এবার যোগ হয়েছে বেগুন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us