সামাজিক সমতার মতো অর্থনৈতিক সমতা শুধু উন্নত দেশগুলোর জন্য নয়, উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্যও অগ্রগতি নিয়ে আসে। তাদের নারীদের ওপর বিশ্বজুড়ে প্রভাব পড়ার আগ পর্যন্ত তারা গতিবেগ তৈরি করতে পারে, কারণ নারীর ক্ষমতায়ন এখন শুধু নৈতিক ইস্যু হিসেবে বলবৎ নেই। উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য স্থিতিশীল উন্নয়ন ও স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ অর্জন করার জন্য সক্ষম হতে এটি এখন প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ।
বিশ্লেষক গারিব ফাকিম গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছেন, ‘প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব পালনের ভূমিকা রয়েছে। বেসরকারি সংস্থাগুলো অভ্যন্তরীণ আর বহির্গতভাবে ইস্যুগুলো মোকাবেলা করতে পারে। অভ্যন্তরীণভাবে তারা বোর্ড রুমে লিঙ্গ বিভক্তিকে পরিবর্তন করতে পারে। নারী-পুরুষের মজুরি ঘাটতি সংশোধন করতে পারে, বৈষম্য নিরসনে কাজ করতে পারে এবং এমন একটি কর্মপরিবেশ তৈরি করতে পারে যা নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবে। বাহ্যিকভাবে সংস্থাগুলো এমন প্রকল্পে কাজ করতে পারে যা সরাসরি নারীর উন্নয়নকে সমর্থন করে, যেমনটি অনুদানের মাধ্যমে অংশীদারত্ব এবং নারীদের জন্য শিক্ষা, দক্ষতা এবং তাদের সফল হওয়ার জন্য যে সুযোগ প্রয়োজন সে রকম প্লাটফর্ম নির্মাণের মাধ্যমে হতে পারে।