সন্ধ্যা নামলেই যেন মশার রাজত্ব! মশার কয়েল জ্বালিয়ে, মশা বিতাড়ক স্প্রে ছিটিয়ে, গায়ে এন্টিমসকিটো ক্রিম বা লোশন লাগিয়েও মশার উপদ্রব থেকে রেহাই মিলছে না। হঠাৎ করে যেন কয়েকগুণ বেড়ে গেছে মশা। রাজধানীর উত্তরা, বসুন্ধরা, ভাটারা ও বাড্ডা এলাকার বাসিন্দারা এই অভিযোগ করেছেন। এই এলাকাগুলোতে সিটি করপোরেশনের মশকনিধন কর্মীরা নিয়মিত মশার কীটনাশক প্রয়োগ করছেন না বলেও তারা জানিয়েছেন। এলাকাগুলোয় ডোবা-নালাও নিয়মিত পরিষ্কার করা হচ্ছে না। এসব এলাকার বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, সম্প্রতি তাদের আশপাশের অনেকেই এডিস মশা বাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন।
রাজধানীর এ এলাকাগুলোতে মানুষকে মশা থেকে সুরক্ষা সেবা দেওয়ার দায়িত্ব ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি)। এই সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, কর্মীরা মশা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিদিন সকালে খাল ও নালায় ৪০ লিটার টেমিটস ও এক হাজার লিটার ম্যালেরিয়া অয়েল বি নামের কীটনাশক প্রয়োগ করছেন। আর বিকালে প্রতিদিন ৩৫শ’ লিটার ম্যালাথিয়ন নামে কীটনাশক ফগিং করছেন।