বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার হচ্ছে। অথচ, এটি কোনও রকেট সাইন্স নয়। এ বিষয়টি বোঝার জন্য অর্থনীতিবিদ হবারও প্রয়োজন নেই। একটু তথ্যানুসন্ধান করলে এবং মাথা খাটালেই বিষয়টি বোঝা যায়। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে যাদের বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে তাদের জন্য সংক্ষিপ্ত আকারে হিসাবটি তুলে ধরলাম।
(১) আগস্ট, ২০২১-এ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গিয়ে দাঁড়িয়েছিল ৪৮ বিলিয়ন ডলার।
কিন্তু, বিশ্ব বাজারে জ্বালানিসহ বিভিন্ন পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, করোনা পরবর্তী pent-up demand, পরিবহন খরচ (shipping & freight cost) বৃদ্ধি, যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ মুদ্রানীতি -এসব বিভিন্ন কারণে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ পড়ে।