কম্বুচা, কিমচি, কেফির, টক দই- এই খাবারগুলো তৈরি হয় গাঁজানো পদ্ধতিতে। আর এসব খাবার অন্ত্রের জন্য উপকারী।
যেভাবে কাজ করে
নিউ ইয়র্ক’য়ের ‘ইন্টেগ্রেটিভ অ্যান্ড ফাংশনাল মেডিসিন’য়ের ডা. রাফায়েল কেলম্যান বলেন, “প্রোবায়োটিক’ হল জীবন্ত ‘মাইক্রো-অর্গানিজম’ বা মাইক্রোবায়োম যা বেশি পরিমাণে খেলে অন্ত্রের ব্যাক্টেরিয়ার ভারসাম্য বজায় থাকে।”
রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তিনি আরও বলেন, “আমাদের অন্ত্রে যে ব্যাক্টেরিয়া থাকে সেগুলোর মধ্যে উপকারী ও ক্ষতিকর দুই ধরনেরই রয়েছে। এই উপকারী ব্যাক্টেরিয়াগুলোর অন্ত্রের সুস্বাস্থ্যে জন্য খুবই জরুরি। কারণ এদের মাত্রা অন্ত্রের থাকা ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়ার তুলনায় বেশি হতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “প্রোবায়োটিক’ ‘ইন্সুলিন রেজিস্ট্যান্স’ থেকে মুক্তি দেয়, প্রদাহ কমায়, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। হজমতন্ত্র আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে সচল ও জোরদার করে।”
অন্ত্রের এদের মাত্রা বেশি হলেই সেখানে ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়ার মাত্রা কম থাকবে। প্রতিদিন ‘প্রোবায়োটিক’ গ্রহণ করলে তা শরীরের জন্য রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে।”