খাদ্যাভাবের ঝুঁকি কতটা, বাংলাদেশ কতটা প্রস্তুত?

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর ২০২২, ১০:৩৭

মহামারী আর যুদ্ধের সঙ্কটে তিনটি বছর পার করা এই পৃথিবীর আগামী বছরটাও যে অর্থনৈতিকভাবে ভালো যাবে না, সেই পূর্বাভাস বিশ্ব সংস্থাগুলো দিয়ে আসছে। খোদ সরকারপ্রধান বার বার দুর্ভিক্ষের শঙ্কার কথা বলে সতর্ক করে আসছেন দেশবাসীকে। সত্যি সত্যি যদি তেমন বিপদ আসন্ন হয়, তা সামাল দিতে বাংলাদেশ কতটা প্রস্তুত, সেই প্রশ্নও সামনে আসছে।


এই বিপদের মুখ অনেকগুলো, তার কয়েকটা ইতোমধ্যে বাংলাদেশ দেখতে শুরু করেছে। টানা কয়েক বছর বাড়তে থাকা বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার এখন নিম্নমুখী। বিশ্বের জ্বালানি বাজারের অস্থিরতা ফিরিয়ে এনেছে বিদ্যুতের লোড শেডিং।


সহসা খাদ্য সঙ্কট তৈরি হওয়ার স্পষ্ট কোনো ইংগিত এখনও সরকারের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে না, কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতির সার্বিক সঙ্কটে মূল্যস্ফীতি বহু বছর পর এখন ৯ শতাংশের উপরে থাকছে।


তাতে নিম্ন আর মধ্যবিত্তের সংসার সামলাতে উঠছে নাভিশ্বাস। আর বিশ্ব খাদ্য সংস্থা খাদ্য সঙ্কটের যে ঝুঁকির কথা বলছে, সেই তালিকায় বাংলাদেশের নামও আছে।


সরকারের হিসাবে, দেশের মানুষকে খাওয়াতে বছরে মোটামুটি তিন কোটি ৫০ লাখ টন চাল এবং ৫০ থেকে ৬০ লাখ টন আটা লাগে। চালের প্রায় শতভাগ এবং গমের ১০ শতাংশের মত দেশীয় জোগান থেকে আসে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অন্য কোনো কারণে ধানের উৎপাদন ব্যাহত হলে তখন চাল আমদানি করতে হয়।


বর্তমানে সরকারি গুদামে প্রায় ১৬ লাখ টন খাদ্যের মজুদ আছে। এর মধ্যে চাল প্রায় ১৪ লাখ টন, গম এক লাখ ৮০ হাজার টন। আর গুদামে ধান আছে ২০ হাজার টন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us