গত ২৩ আগস্ট ড্যাপ বা বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০২২-২০৩৫ গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। প্রথম থেকেই বিভিন্ন পেশা ও শ্রেণির মানুষের সঙ্গে স্থপতিরাও ড্যাপের দুর্বল দিকগুলো নিয়ে কথা বলে আসছিলেন। স্থাপত্য পেশাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের উদ্দেশ্য হলো বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনার অসংগতিগুলো জনসমক্ষে প্রকাশ করে সেসব বিবেচনার মাধ্যমে পরিকল্পনাটির সামগ্রিক পরিশীলন ও পরিমার্জন।
দেশের স্থপতিরা এবং ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট (বাস্থই) শুধু ভবন ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালার বিষয়ে নয়, বরং কৃষিজমি, জলাভূমি, প্লাবনভূমি, বন্যাপ্রবাহ অঞ্চল, ভূমির সামগ্রিক শ্রেণিবিন্যাস, উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়েও আলোকপাত করে আসছে।
ড্যাপ প্রতিবেদনে বহুবার ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ২০০৮-এর বিভিন্ন বিধির অযৌক্তিক ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে এবং অনানুষ্ঠানিকভাবে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এই বিধিমালাকে দায়ী করা হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এবং বিধিগুলোর সংশোধনও প্রস্তাব করা হয়েছে।