করোনা ও ডেঙ্গুর কারণে দৃষ্টির আড়ালে টাইফয়েড

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৩ অক্টোবর ২০২২, ১১:১০

কলেজছাত্র দীপ্তজ্যোতি বসু ১ অক্টোবর জ্বরে আক্রান্ত হয়। প্রথম চার–পাঁচ দিনে জ্বর চলে না যাওয়ায় প্রথমে তার ডেঙ্গু পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় ডেঙ্গু শনাক্ত হয়নি। এর এক–দুই দিন পর তার করোনা পরীক্ষা করা হয়। করোনাও শনাক্ত হয়নি। দীপ্ত দুর্বল হতে থাকে। এর মধ্যে জ্বরের পাশাপাশি পেটে ব্যথা ও পাতলা পায়খানাও শুরু হয়। ১৭ অক্টোবর দীপ্তকে রাজধানীর খিলগাঁওয়ের বেসরকারি খিদমাহ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন পরীক্ষায় জানা যায়, দীপ্ত প্যারাটাইফয়েডে আক্রান্ত।


দীপ্তর বাসা পূর্ব রামপুরার নতুনবাগ–লোহার গেট এলাকায়। গতকাল শনিবার দীপ্তর বাবা–মা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন, তাঁদের এলাকার অনেকেই জ্বর, ডায়রিয়া, জন্ডিস ও টাইফয়েডে আক্রান্ত হচ্ছে।


মৌসুমি জ্বর, করোনা ও ডেঙ্গুর কারণে টাইফয়েড অনেকটাই দৃষ্টির আড়ালে পড়ে আছে। তবে গবেষকেরা বলছেন, বাংলাদেশে বহু মানুষ নিয়মিত টাইফয়েড ও প্যারাটাইফয়েডে আক্রান্ত হচ্ছে।


টাইফয়েড ও প্যারাটাইফয়েড পানিবাহিত রোগ। টাইফয়েডের জীবাণুর নাম সালমোনেলা টাইফি এবং প্যারাটাইফয়েডের জীবাণুর নাম সালমোনেলা প্যারাটাইফি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘টাইফয়েড ও প্যারাটাইফয়েডের লক্ষণ একই। দুটোই পানিবাহিত রোগ। আক্রান্ত ব্যক্তির জ্বর হয়। জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির প্রথম এক সপ্তাহ পায়খানা কষা হয়, পরের দিকে পায়খানা পাতলা হয়। পেটে ব্যথা হয়। খাওয়ার রুচি নষ্ট হয়। ঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us