রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পৃথিবী এখন এক ক্রান্তিকালে। মূলত এই যুদ্ধের জন্য বাংলাদেশের অর্থনীতির ঊর্ধ্বগামী যাত্রা বন্ধ না হলেও বেশ কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য ও সেবার মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় এখানে মূল্যস্ফীতি প্রায় দুই অঙ্কের কাছাকাছি চলে এসেছে। দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি কিংবা চেরাগ বাতি ব্যবহারের সম্ভাবনার কথা বেশ জোরেশোরেই প্রচারিত হচ্ছে।
অর্থনীতির চাহিদাসংক্রান্ত আলোচনায় প্রত্যাশা (Expectations)) এবং ভয় (Panic))—এ দুইয়ের নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে অনেক আলোচনা আছে, যা বর্তমান নিবন্ধের ছোট পরিসরে স্থান দেওয়া গেল না। তবে অন্যতম আলোচিত একটা প্রসঙ্গ নিয়ে আজকের নিবন্ধ; ভবিষ্যতে অন্যান্য ইস্যু আনার চেষ্টা করা হবে। বলে রাখা ভালো যে সংকট নিপাতনে এরই মধ্যে গৃহীত সরকারি পদক্ষেপগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শ্রীলঙ্কার মতো খাদের কিনারে নিতে পারেনি। যদিও আরো অনেক কিছু করার বাকি রয়েছে।
ধরা যাক বাংলাদেশের বিদেশি দেনা-পাওনা কিংবা ডলার সংকটের বিষয়টি। বাংলাদেশের বহিস্থ ঋণ পরিস্থিতি এবং লাজুকতা