অস্টিওপোরোসিস সচেতনতা

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০২২, ১৮:৩৪

অস্টিওপোরোসিস একটি ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক সমস্যা। আক্ষরিক অর্থে অস্টিওপোরোসিস হচ্ছে ছিদ্রযুক্ত হাড় বা অস্থি। জন্মের পর একটি নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত হাড়ের ঘনত্ব বাড়ে। তারপর প্রাকৃতিক নিয়মেই কমতে থাকে। অস্টিওপোরোসিসে হাড়ের ঘনত্ব কমে হাড় ছিদ্রযুক্ত, দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সারা বিশ্বে প্রতি বছর ২০ অক্টোবর বিশ্ব অস্টিওপোরোসিস দিবস হিসেবে পালিত হয়। বিশ্বব্যাপী পঞ্চাশোর্ধ্ব প্রতি তিনজন নারীর মধ্যে একজন এবং প্রতি পাঁচজন পুরুষের মধ্যে একজন ক্ষয়জনিত হাড় ভাঙার সমস্যায় আক্রান্ত।


অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি : বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্টিওপোরোসিস বা হাড়ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়লেও অন্যান্য কিছু কারণে কারও কারও ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি দেখা যায়।


১. বংশানুক্রমিক হাড়ক্ষয়ের প্রবণতা। ২. কম ওজন। ৩. ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন। ৪. এশীয় বা ককেশিয়ানরা। ৫. পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডির ঘাটতি। ৬. কায়িক শ্রমের অভাব। ৭. হরমোনজনিত রোগ যেমন থাইরয়েড ও প্যারাথাইরয়েড হরমোনের আধিক্য, টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি, অল্প বয়সে মেনোপজ বা ইস্ট্রোজেন স্বল্পতা, কুশিং সিনড্রোম। ৮. অন্যান্য রোগ যেমন রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অন্ত্রের রোগ যেমন ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ, সিলিয়াক ডিজিজ, দীর্ঘমেয়াদি কিডনি-জটিলতা। ৯. ওষুধ : দীর্ঘ মেয়াদে স্টেরয়েড-জাতীয় ওষুধ সেবন, প্রোস্টেট ক্যানসার ও স্তন ক্যানসারে ব্যবহৃত ওষুধ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us