মানসিক স্বাস্থ্য প্রত্যেকের জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু এটিই সবচেয়ে বেশি উপেক্ষা করা হয়। সচেতনতার অভাবের কারণে মানুষেরা এই বিষয়ে কথা বলতেও আগ্রহ বোধ করে না। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার অনেক উপায় এখনও অনাবিষ্কৃত। মানসিক স্বাস্থ্যের প্রসঙ্গ এলে আমরা পরিবারের গুরুত্বের কথা বলি। কিন্তু অনেক সময় পরিবারের মধ্যে প্রজন্মগত পার্থক্য আমাদের মানসিক শান্তি ও সুখের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
কর্মক্ষেত্রেও এমনটা দেখা যায়
বয়সের কারণে মতের পার্থক্যের বিষয়টি কেবল পরিবারের ভেতরেই নয়, এটি অনেক কর্মক্ষেত্রেও প্রচলিত। দুই প্রজন্মের মানুষের একে অন্যের সঙ্গে মানিয়ে চলাই এক্ষেত্রে একমাত্র সমাধান। এই মানিয়ে চলা বেশিরভাগ সময়েই কঠিন হয়ে যায়। কারণ এক প্রজন্মের তৈরি করা নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলা অপর প্রজন্মের জন্য ক্লান্তিকর হয়ে উঠতে পারে।