নারীদের উপর যৌন হেনস্থাকেই রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে নামা যুদ্ধের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করছে। জাতিসঙ্ঘের সদস্য প্রেমিলা প্যাটেনের এমন মন্তব্যে বিশ্বজুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে। প্রেমিলার মতে, ইউক্রেনের নারীদের ধর্ষণ এবং তাঁদের উপর যৌন নিপীড়ন করেই সেই দেশকে নিঃস্ব করে দেওয়ার ফন্দি আঁটছে রুশরা। আর সেই উদ্দেশ্যকে সফল করতে সেনাকে প্রচুর মাত্রায় ভায়গ্রা জোগাচ্ছে রাশিয়া। বন্দুক-বোমা-পরমাণু নয়, শেষে কি না ভায়গ্রা অস্ত্রেই যুদ্ধ জয় করতে চাইছে রাশিয়া? আর কী ভাবেই বা তা সম্ভব? উঠছে প্রশ্ন।
ইউক্রেনের নারীদের উপর রুশসেনাদের যৌন নীপিড়নের কথা খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে বার বার। জাতিসঙ্ঘের রিপোর্ট অনুযায়ী, যুদ্ধ চলাকালীন ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এখনও পর্যন্ত ১০০টিরও বেশি ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে রুশসেনার বিরুদ্ধে। আদতে সংখ্যাটি অনেক বেশি বলেই মত অধিকাংশের। এর নেপথ্যে কি সেই ভায়গ্রাই?