মানব পাচারে জড়িত সরকারি কর্মকর্তারাই

সমকাল প্রকাশিত: ০৮ অক্টোবর ২০২২, ০৯:৫১

বৈদেশিক কর্মসংস্থানে অনিয়ম ঠেকানোর দায়িত্বে থাকা সরকারি সংস্থা জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোই (বিএমইটি) ঠকাচ্ছে বিদেশগামী কর্মীদের। সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সিন্ডিকেট জালিয়াতি করে সংযুক্ত আরব আমিরাতগামী কর্মীদের ভুয়া বহির্গমন ছাড়পত্র (স্মার্ট কার্ড) দিয়েছে।


মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ অনুমতি ছাড়াই, অর্থাৎ চাকরি না দিয়ে রিক্রুটিং এজেন্সি ও দালালরা ভুয়া স্মার্ট কার্ডে কর্মীদের বিদেশ পাঠিয়েছে। বিএমইটির ৯ কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং ছয় রিক্রুটিং এজেন্সি জালিয়াতিতে জড়িত বলে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের তদন্তে প্রমাণ পাওয়া গেছে। তবে তদন্ত হয়েছে সীমিত পরিসরে- আমিরাতে লোক পাঠানো মাত্র আটটি এজেন্সির বিরুদ্ধে। অন্য দেশগুলোর ক্ষেত্রেও স্মার্ট কার্ডে একই ধরনের জালিয়াতি ঘটেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


গত ২৮ জুলাই তদন্ত প্রতিবেদন জমা হলেও এখনও ব্যবস্থা নেয়নি মন্ত্রণালয়। তবে ইতালি সফরে থাকা প্রবাসীকল্যাণ সচিব ড. আহমেদ মনিরুছ সালেহীন সমকালকে বলেছেন, কমিটি প্রতিবেদন সংশোধন করে মাসখানেক আগে ফের জমা দিয়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হবে। কেউ ছাড় পাবে না।


ভুয়া স্মার্ট কার্ডে আরব আমিরাত গিয়ে কর্মীরা বিপদে পড়ছেন। সেখানে বৈধতা ও চাকরি কোনোটাই পাননি। হাজারো বাংলাদেশি কর্মী লাখ লাখ টাকা খরচ করে আমিরাত গিয়ে চাকরি না পেয়ে পার্কে ও সড়কে রাত কাটাচ্ছেন- এমন খবর সমকালেই প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের তদন্তে জানা গেল, সরকারি কর্মকর্তারাই কর্মীদের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। শুধু রিক্রুটিং এজেন্সি নয়, প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে নেওয়া স্মার্ট কার্ড বিক্রি করা হয়েছে আদম ব্যাপারী, এমনকি দালালের কাছেও। এজন্য কর্মীপ্রতি ৩ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছে।


বিজ্ঞাপন


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us