বিদ্যমান বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল দুঃসংবাদই দিয়েছে। সংস্থাটি বলছে, আগামী বছরেও বিশ্বের প্রায় সব দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমবে, মূল্যস্ফীতির থাবা আরও বেড়ে যাবে।
বিনিয়োগ মন্দায় বাড়বে বেকারত্ব, শ্রমের মূল্য কমে যাবে। একই সঙ্গে উৎপাদনশীলতাও কমে যাবে। কৃষি উপকরণের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এ খাতেও উৎপাদন কমবে। এতে পণ্যের দাম আরও বেড়ে যেতে পারে।
বিশ্বের প্রায় সব দেশ এখন চড়া মূল্যস্ফীতির কবলে আক্রান্ত। আগামী বছরে এ হার আরও বাড়বে। মুদ্রা ব্যবস্থাপনায় অস্থিরতা আরও বেড়ে যাবে। সুদের হার বেড়ে গিয়ে বিশ্বব্যাপী বৈদেশিক বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করবে।
এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে। এর মধ্যে বাংলাদেশের মুদ্রার মান আরও কমে যাবে। রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।