দাম কমানোর ঘোষণা দিলেও কোথাও নতুন দরের সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি। বিক্রি হয়েছে আগের বাড়তি দরেই। ফলে দাম কমানোর সুফল এখনও পাননি ভোক্তারা। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, কোম্পানিগুলো দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিলেও খুচরা বাজারে নতুন দরের তেল এখনও সরবরাহ করেনি। নতুন দরের তেল পেতে অন্তত এক সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে ভোক্তাদের। কারণ, কোম্পানিগুলো ইতোমধ্যে প্রচুর তেল সরবরাহ করেছে বাজারে। সেগুলো বিক্রি শেষ না হলে নতুন তেলের ক্রয়াদেশ দিতে চান না খুচরা বিক্রেতারা।
ভোক্তাদের অভিযোগ, ভোজ্যতেল নিয়ে পুরোনো কৌশলেই রয়েছেন ব্যবসায়ীরা। দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজারে যে গতিতে বেড়ে যায়, কমানোর ঘোষণা দেওয়ার কয়েক দিন পরও তা কমতে দেখা যায় না। ফলে কাগজে-কলমে কমানোর ঘোষণা দিলেও বাস্তবে এর সুফল পেতে অপেক্ষা করতে হয় তাঁদের। সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর নজরদারি না থাকায় ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামতো দাম বাড়ান বা কমান।