আমদানি নিয়ন্ত্রণ হলেও কমছে না ঘাটতি

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৪ অক্টোবর ২০২২, ০৮:১০

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর অবস্থানে নিয়ন্ত্রণে এসেছে আমদানির নতুন ঋণপত্র (এলসি)। গত তিন মাসে ধারাবাহিকভাবে নতুন এলসি খোলা কমেছে। ২০২২ সালের মার্চে এলসি খোলার পরিমাণ ছিল ৯৮০ কোটি ডলার। সেপ্টেম্বরে তা নেমে এসেছে ৫৭০ কোটি ডলারে। সে হিসাবে ছয় মাসে এলসি খোলার পরিমাণ কমেছে প্রায় ৪২ শতাংশ।


এলসি খোলার সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নামলেও বৈদেশিক বাণিজ্যের ঘাটতি কমছে না। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসেই (জুলাই-আগস্ট) দেশের বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ৪৫৫ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। দেশের ব্যালান্স অব পেমেন্টের ঘাটতির পরিমাণও দাঁড়িয়েছে ২৩৬ কোটি ডলারে।


সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আমদানিতে নতুন এলসি খোলা কমলেও পুরনো এলসি নিষ্পত্তি বাড়ছে। রেমিট্যান্সের বড় পতনের পাশাপাশি রফতানি প্রবৃদ্ধিও শ্লথ হয়ে এসেছে। এ কারণে ব্যালান্স অব পেমেন্টের ঘাটতিও বড় হচ্ছে। এছাড়া গত অর্থবছরের রেকর্ড আমদানির দায় পরিশোধের চাপে বৈদেশিক বাণিজ্যের রিজার্ভও ধারাবাহিকভাবে কমছে। সব মিলিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ও শঙ্কা কাটিয়ে উঠতে আরো অন্তত এক বছর সময় লাগবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us