শিশুকে পশু কামড়ালে করণীয়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ অক্টোবর ২০২২, ১২:৫৯

শিশুরাই বেশি কুকুর-বিড়ালের কামড়ের শিকার হয়। কারণ, তারা পথে–ঘাটে পশুপাখি দেখলে তাদের সঙ্গে খেলতে আগ্রহী হয়। কেবল জলাতঙ্ক বা র্যাবিস রোগে আক্রান্ত কুকুর, বিড়াল, শিয়াল বা অন্য পশুর কামড় বা আঁচড়ে জলাতঙ্ক রোগ হয়।


সব পশুর কামড়–আঁচড়ে জলাতঙ্ক হয় না। তবু কখন কোন অবস্থায় প্রতিষেধক নিতে হবে, সে সিদ্ধান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, একবার জলাতঙ্ক হয়ে গেলে রোগীর মৃত্যুঝুঁকি প্রায় শতভাগ। ৯০ শতাংশের বেশি জলাতঙ্ক হয়ে থাকে কুকুরের কামড় বা আঁচড়ে।


রোগের লক্ষণ


সাধারণভাবে র্যাবিস ভাইরাস শরীরে প্রবেশের এক থেকে তিন মাসের মধ্যে লক্ষণ দেখা দেয়। তবে ক্ষত যদি মুখমণ্ডল ও মাথায় হয় কিংবা বড় আকারের হয়, তবে পাঁচ দিনের মধ্যে উপসর্গ প্রকাশ পায়। জলাতঙ্কের লক্ষণ মূলত দুই ধরনের—


১. ভয়ংকর এনকেফালাইটিস ধরন: প্রথম দিকে জ্বর, গলাব্যথা, শিরঃপীড়া ও বমি থাকে। কামড় বা আঁচড়ের স্থান চুলকায়। পরবর্তী সময়ে শিশুর আচরণে দ্রুত পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। দেখা দেয় কষ্টকর পানি খাওয়া ও শ্বাস-প্রশ্বাস (হাইড্রোফোবিয়া-এরোফোবিয়া)। হাসপাতালে ভর্তির এক–দুই দিনের মধ্যে রোগীর মৃত্যু হয়।


২. প্যারালাইটিক বা ডাম্ব র্যাবিস: এ ধরনের র্যাবিসের প্রথমে জ্বর ও পরে আক্রান্ত হাত বা পায়ের অবশভাব নিয়ে উপসর্গের শুরু।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us