গোপন তথ্য ছিল, এমন কারণে একজনকে গোপন একটি জায়গায় ১০ মাস আটকে রেখেছেন—সম্প্রতি পিএসজি সভাপতি নাসের আল খেলাইফির বিপক্ষে উঠেছিল এমন অভিযোগ। এবার অর্থ পাচারের দায়ে গ্রেপ্তার হওয়া দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও পিএসজির সাবেক এক কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা গেল, খেলাইফিকে নজরদারিতে রেখেছিলেন তাঁরা।
পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে এসেছে, পিএসজির সভাপতির ব্যক্তিগত তথ্য ও ভিডিও ছিল এই তিনজনের কাছে। অর্থ পাচারের সঙ্গে পেশাদারি গোপনীয়তা ভঙ্গ, দুর্নীতি, জালিয়াতি ও প্রতিষ্ঠানে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগও আনা হয়েছে এই তিন ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
কাতার রাজপরিবারের কর্তৃপক্ষের ঘনিষ্ঠভাজন খেলাইফি। বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে কাতারকে ফিফার বেছে নেওয়ায় উঠেছিল দুর্নীতির অভিযোগ। সংবাদমাধ্যমের দাবি, তাতেও ভূমিকা ছিল খেলাইফির। ওই তিন ব্যক্তি অনেক দিন ধরেই খেলাইফিকে নজরদারিতে রেখে তাই কাতার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে খেলাইফির ভিডিও, রেকর্ডিং সংগ্রহ করতে চেয়েছিলেন।