ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খানের ঘনিষ্ঠ তিনি। নাহিয়ান খানের আনুকূল্যে তিনি ছাত্রলীগের ‘বড়’ নেতা হয়েছেন। এই পরিচয় ও প্রভাব ব্যবহার করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে অবৈধভাবে থাকেন। তাঁর কক্ষে আছে রেফ্রিজারেটর, এয়ার কুলার।
সম্প্রতি তিনি শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দিয়েছেন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, সরকারি চাকরিজীবীদের ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত থাকার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু তিনি এখনো দলীয় কার্যক্রমে যুক্ত থাকছেন। এই ‘সফল’ ও ‘প্রভাবশালী’ নেতার নাম এস এম রিয়াদ হাসান।
ছাত্রলীগের নেতারা বলছেন, নাহিয়ান খানের সঙ্গে রিয়াদের ঘনিষ্ঠতার প্রধান কারণ হলো—তাঁদের দুজনের গ্রামের বাড়ি বরিশাল জেলায়। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি রিয়াদ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছিলেন। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে নাহিয়ান খান সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতির দায়িত্ব পান। তারপরই সংগঠনে ‘ব্যাপক’ সক্রিয় হয়ে ওঠেন রিয়াদ।
বিজ্ঞাপন