বনদেবীর দ্বারে দ্বারে
শুনি গভীর শঙ্খধ্বনি,
আকাশবীণার তারে তারে
জাগে তোমার আগমনী। […]
–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
আজকের পত্রিকা অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
কাশবনে লেগেছে শারদ হাওয়া। সে বাতাসে বইছে আগমনীর সুর। শিউলিতলা ভরে গেছে ফুলে ফুলে। মহালয়া পর্বের মাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে দুর্গাপূজার প্রস্তুতি। এখন কেবল দিন গোনা শুরু। সর্বজনীন দুর্গাপূজা মানেই পরিবার, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের সঙ্গে মণ্ডপে মণ্ডপে ঘুরে বেড়ানো, জম্পেশ খাওয়াদাওয়া আর আড্ডা। সপ্তমী থেকে দশমীতে নিজেকে কীভাবে সাজাবেন, তা নিয়েই এখন যত জল্পনা-কল্পনা। প্রতিদিন সাজপোশাকে ভিন্নতা থাকা চাই। বলতে দ্বিধা নেই, পূজার দিনগুলোয় পরিধেয় হিসেবে শাড়ির বিকল্প নেই। তবে এর পাশাপাশি ভাবতে হবে নিজের আরাম আর দেখতে কতটা ভালো লাগছে, সে ব্যাপারটাও।
মানানসই শাড়ি
মাঝারি গড়নের হলে সুতি, হ্যান্ডলুম, তসর, কোটা, সিল্ক, মসলিন, কোসা, মটকা, শিফন—সব ধরনের শাড়িই জমে যাবে আপনার সঙ্গে। একটু স্লিম যাঁরা, তাঁরা সুতি, জামদানি, কাতান পরতে পারেন। অন্যদিকে প্লাস সাইজের নারীরা সানন্দে গায়ে জড়াতে পারেন জর্জেট, হ্যান্ডলুম ও সিল্ক। তবে যেহেতু গরম, তাই দিনের বেলার জন্য সুতি শাড়ি বেছে নেওয়াই ভালো। আর রাতের জন্য বেছে নিন অন্য ফেব্রিকস।