পুজোর আগে ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’দের সামলান

বাংলা ট্রিবিউন শান্তনু চৌধুরী প্রকাশিত: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৮:৪৯

বছর ঘুরে আবারও এলো শারদীয় দুর্গা উৎসব। পুজো আসার আগে সবসময় একটা পুজো পুজো গন্ধ এসে ভরে ওঠে মন। কিন্তু এবার কেন জানি সেই আনন্দ লাগছে না। কেন লাগছে না? কারণ, উৎসবের আনন্দ ঢেকে দিচ্ছে উদযাপনের শঙ্কা। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে সেই শঙ্কার কথা জানানো হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে তারা বলছে, ‘এ বছরও সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ এ কথা বলা যাচ্ছে না’।


প্রকৃতপক্ষে এই শঙ্কাগুলো কেন তৈরি হয়। উৎসব যদি পুলিশের পাহারায় করতে হয় তবে সেটা আর উদযাপন থাকে না। পরিণত হয় স্রেফ আনুষ্ঠানিকতায়। সেটা ঈদ, পূজা, বড়দিন বা বুদ্ধ পূর্ণিমা যাই হোক না কেন। নিরাপদে যদি কোনও উৎসব উদযাপন করা না যায় তাহলে বুঝতে হবে সেখানে রাষ্ট্রের ব্যর্থতা বা দুর্বলতা রয়েছে। এবং দুর্গাপুজোকে ঘিরে সেই আশঙ্কা যে অমূলক নয় সেটা ইতোমধ্যে দেখা গেছে।


গেলো ১৫ দিনের হিসাব যদি দেখা যায়, সাত-আটটি পূজামণ্ডপে হামলা হয়েছে, মূর্তি ভাঙচুরের ঘটনা হয়েছে। এসব খবর স্বাভাবিকভাবে চেপে রাখা হয়, কারণ এতে আরও দুর্ঘটনা ছড়ানোর শঙ্কা থাকে। ডিএমপি কমিশনার ইতোমধ্যে জানিয়েছেন, ঢাকা মহানগরের পূজামণ্ডপে কোনও ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে ঘটতে না পারে, সেজন্য পুলিশ সদস্যদের পূজার সময় সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কমিশনার আরও জানিয়েছেন, ‘এ বছর পূজামণ্ডপে আনসার সদস্য স্থায়ীভাবে নিয়োজিত থাকবে। পাশাপাশি পুলিশও পূজার সময় মণ্ডপে অবস্থান করে দায়িত্ব পালন করবে’। তবে এ নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২১ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ‘আজানের সময় কিংবা নামাজের সময় মসজিদের ঠিক কাছে থাকা মণ্ডপগুলো যেন সংযতভাবে পূজা-অর্চনা করে থাকে। বাদ্যযন্ত্র সে সময়ের জন্য মানে কিছুক্ষণ বন্ধ রাখে এবং সে জন্য যেন তারা সচেষ্ট থাকেন’।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us