‘এখানে প্রস্রাব করিবেন, না করিলে ৫০ টাকা জরিমানা’

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৭:৪৬

লিখতে চেয়েছিলেন ‘এখানে প্রস্রাব করিবেন না, করিলে ৫০ টাকা জরিমানা!’ কিন্তু কমার ভুল ব্যবহারে কথাটা হয়ে গেল ‘এখানে প্রস্রাব করিবেন, না করিলে ৫০ টাকা জরিমানা!’


ভাবুন অবস্থা। লেখাজোকায় বিরামচিহ্নের এমন ভুল ব্যবহার কেবল ভয়ানক অর্থবিভ্রাটই ঘটায় না, ছড়ায় ঝুঁকিপূর্ণ বার্তাও। এমন ধরনের লেখা হালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আকছারই দেখা যায়। বিশেষত এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ছোট্ট কোনো পোস্টে বা মন্তব্যে যদি দাঁড়ি-কমা-প্রশ্নবোধক চিহ্নের হেরফের হয়, মুহূর্তে তা মারাত্মক গুজব হয়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে। যেমন অসুস্থ কারও হালনাগাদ সংবাদ জানতে গিয়ে কেউ যদি প্রশ্নবোধক চিহ্ন ছাড়া লেখেন ‘তিনি মারা গেছেন’, তাহলে কিন্তু ব্যাপারটা গুরুতর আকারই ধারণ করতে পারে!


বিভিন্ন ভাষার বিরামচিহ্ন প্রবর্তনে যেমন সময়ের ফারাক রয়েছে, তেমন চিহ্নগুলোর প্রতীক-প্রকৃতি ও ব্যবহারেও রয়েছে নানা পার্থক্য। বাংলা ভাষায় বর্তমানে বিরামচিহ্নের যেসব প্রতীক ও ব্যবহার আমরা লক্ষ করি, পৌনে ২০০ বছর আগে তার সূচনা করেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তাহলে হাজার বছরের বাংলা সাহিত্যে আগে কি যতিচিহ্ন ছিল না? ছিল। কেবল ‘দাঁড়ি’ দিয়েই কাজটা সারা হতো তখন। এক দাঁড়ি বা দুই দাঁড়ি।


আজ ২৪ সেপ্টেম্বর, বিরামচিহ্ন দিবস। ২০০৪ সালে দিনটির প্রচলন করেন যুক্তরাষ্ট্রের পেশাদার বক্তা জেফ রুবিন। দারুণ এই দিবস কিন্তু আপনিও পালন করতে পারেন। বিরামচিহ্নের যথাযথ ব্যবহার নিয়ে আজ একটু পড়াশোনা করতে পারেন। নিজের প্রিয় চিহ্ন কোনটি, সেই প্রতীকের আদলে বানাতে পারেন মজাদার কেক বা অন্য কোনো খাবার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us